সাইফুদ্দীন আহমদ।
পশ্চিম আফ্রিকার বুকে পর্তুগিজ কলোনি স্থাপনের ইতিহাস!
ভারতবর্ষের সাথে অবিচ্ছিন্ন জলপথ আবিষ্কার করার নিমিত্তে পর্তুগিজরা বহু বছর ধরেই আফ্রিকা উপকূলে নিয়মিত অভিযান চালাতো। এসময় তাদের সাথে পরিচয় হয় সুবিশাল আফ্রিকা মহাদেশের। ভারতবর্ষের পথ আবিষ্কার তো পর্তুগিজদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিলোই বটে, পাশাপাশি উপরি হিসেবে আফ্রিকায় আধিপত্য বিস্তারকেও নজরে রেখেছিলো পর্তুগিজরা।
পশ্চিম আফ্রিকা জুড়ে " পর্তুগীজ বাণিজ্য কেন্দ্র " স্থাপনের মধ্য দিয়ে পর্তুগিজরা আফ্রিকায় ইউরোপীয় কলোনি স্থাপনের সূচনা করে।
রাজা প্রথম জনের সময়কালে ( ১৩৮৫-১৪৩৩ ) সর্বপ্রথম পর্তুগিজরা পশ্চিম আফ্রিকার স্বর্ণের খনির অঞ্চলগুলোতে যাতায়াত শুরু করে। মূলত খনি থেকে প্রাপ্ত মূল্যবান স্বর্ণের দখল নিতেই পর্তুগিজরা পশ্চিম আফ্রিকার সাব - সাহারা অঞ্চলের দিকে আগমন করে।
ভারতবর্ষ থেকে তৎকালীন যুগে মশলা, রেশম এবং অন্যান্য বিলাসবহুল দ্রব্য কিনতো ইউরোপীয়রা। যুগটা ছিলো স্বর্ণের। ফলে বাণিজ্যিক প্রয়োজনে ইউরোপীয়দের প্রচুর স্বর্ণের দরকার হতো। সাব সাহারান আফ্রিকা তথা ( পশ্চিম আফ্রিকার ) সাংহাই হতে উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন শহর জুড়ে বিস্তৃত রুট দিয়ে এশিয়া এবং ইউরোপের সাথে স্বর্ণের আদানপ্রদান করতো আফ্রিকান বণিকরা। পাশাপাশি কিছু ইউরোপীয়ান পশ্চিম আফ্রিকা তথা সাব সাহারান অঞ্চলে আসতো আর নিজস্ব উদ্যোগে বিক্ষিপ্তভাবে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ উত্তোলন করতো।
পঞ্চদশ শতকের মাঝমাঝিতে ইউরোপের দেশগুলো জানতে পারে আফ্রিকার দক্ষিণ উপকূল বরাবর বিস্তৃত স্বর্ণ খনি রয়েছে। এই সংবাদ শোনার পর পর্তুগিজ রাজা প্রথম জনের পুত্র প্রিন্স হ্যারি কর্তৃক একদল পর্তুগীজ অভিযাত্রীদের আফ্রিকায় পাঠানো হয় স্বর্ণের খনির সম্পর্কে বিশদ বিবরণ জানতে।
পর্তুগীজ অভিযাত্রীরা আফ্রিকার উপকূল বরাবর অনুসন্ধান চালিয়ে নিশ্চিত হন যে এখানে স্বর্ণের বিপুল মজুদ রয়েছে। দেশে খবর পাঠানো হয়। পর্তুগীজ রাজদরবার হতে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়, যেভাবেই হোক পর্তুগীজদের এই স্বর্ণ খনির একচ্ছত্র অধিপতি হতেই হবে।
পর্তুগিজরা কিন্তু সরাসরি স্বর্ণ খনি দখল করতে যুদ্ধ শুরু করেনি। তারা প্রথমে বাণিজ্য কেন্দ্র স্থাপন করে বাণিজ্য করার নিমিত্তে, ( উপমহাদেশে যেমনটা ব্রিটিশরা করেছিলো)। পশ্চিম আফ্রিকা জুড়ে স্থাপিত এই বাণিজ্য কেন্দ্রগুলোকে পর্তুগিজরা ধীরে ধীরে দুর্গ এবং সামরিক স্থাপনায় পরিণত করে।
কেপ লানকো, সিয়েরা লিওন, ইলমিনা অঞ্চলসহ আরো কিছু পশ্চিম আফ্রিকান উপকূলীয় অঞ্চলে পর্তুগিজরা সামরিক দুর্গ স্থাপন করে। এসব দুর্গ নির্মাণ করা হয় অন্যান্য ইউরোপীয় শক্তি এবং স্থানীয় আফ্রিকানদের প্রভাব হটিয়ে এসব অঞ্চলে পর্তুগিজদের শক্তিমত্তা বজায় রাখার জন্য।
পশ্চিম আফ্রিকা জুড়ে পর্তুগীজ প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে অকার্যকর হয়ে পড়ে প্রাচীনতম ট্রান্স সাহারান রুটের বাণিজ্য। স্থানীয় আফ্রিকানদের হটিয়ে এখানকার স্বর্ণ ব্যাবসার একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে উঠে পর্তুগীজ বণিকরা।
এরপর ১৪৮০'র দশকে কঙ্গো সাম্রাজ্যের সাথে পর্তুগিজদের কূটনৈতিক যোগাযোগ শুরু হয়। তৎকালীন কঙ্গো সাম্রাজ্যটি ছিলো সে অঞ্চলের প্রভাবশালী একটি রাজ্য। কঙ্গো সাম্রাজ্য নানা যুদ্ধ জয়ের মাধ্যমে কঙ্গো নদীর তীরবর্তী বিস্তীর্ণ অঞ্চল নিজেদের আয়ত্তে আনে এবং সে অঞ্চলের দাস এবং স্বর্ণ ব্যবসায় নিজেদের আধিপত্য কায়েম করে।
শক্তিশালী কঙ্গো সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে পর্তুগিজরা যুদ্ধ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেনি। তারা কঙ্গো সাম্রাজ্যের সাথে বন্ধুত্ব করবার নীতি গ্রহণ করে। প্রথমে পর্তুগিজরা কঙ্গো সাম্রাজ্য কে বন্ধুত্বের আহবান জানায়। পর্তুগিজরা সে সময় আফ্রিকান অঞ্চলে ব্যবসায়ী এবং শিক্ষাবিদ হিসেবে পরিচিত ছিলো। কঙ্গো রাজাও তার দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং শিক্ষার প্রসারের জন্য পর্তুগিজদের বন্ধুত্বের আহবানে সাড়া দেন। কঙ্গো রাজা কর্তৃক পর্তুগিজ মিশনারীদের ক্যাথলিক খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারেরও অনুমতি প্রদান করা হয়।
কিন্তু কঙ্গো অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে স্বর্ণ ছিলো না। সামান্য কপার ছিলো, যা পর্তুগিজদের উচ্চাভিলাস পূরণে সহায়ক নয় কোনোভাবেই। এতে করে প্রাথমিক অবস্থায় পর্তুগিজরা কঙ্গো অঞ্চল নিয়ে হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে উঠে।
কিন্তু কঙ্গোর সাথে পাশ্ববর্তী রাজ্যগুলোর যুদ্ধের ফলে বিপুল সংখ্যক যুদ্ধবন্দী সেসময় কঙ্গো সাম্রাজ্যে অধীনে থাকতো। পর্তুগিজরা তখন এই যুদ্ধবন্দীদের দাস হিসেবে বিক্রি করার ব্যবসা শুরু করে। এতে করে পর্তুগিজরা স্বর্ণ ব্যবসার হতাশা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়। কারণ দাস ব্যবসার মাধ্যমে পর্তুগিজরা তখন বড় আকারের মুনাফা অর্জন করতে পারে।
পশ্চিম আফ্রিকান দ্বীপ সাও টোম & প্রিন্সিপে তে ১৪৯০ এর দশকে চিনি উৎপাদন শুরু করে পর্তুগিজরা। চিনি উৎপাদনের কাজে প্রচুর শ্রমিকের দরকার ছিলো। পর্তুগিজ সেটেলাররা কঙ্গো অঞ্চল থেকে যুদ্ধবন্দীদের দাস হিসেবে এনে এই দ্বীপে চিনি উৎপাদনের কাজে নিয়োজিত করতো। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সাও টোম & প্রিন্সিপে ইউরোপের বাজারে সবচেয়ে বেশি চিনি রপ্তানিকারক অঞ্চল হিসেবে স্থান করে নেয়।
১৫৩০ এর দশকে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে কলোনি স্থাপন করে চিনির ব্যাবসা শুরু করে পর্তুগিজরা। চিনির ব্যাবসার জন্য তখন পশ্চিম আফ্রিকা থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে আফ্রিকান নাগরিকদের নামে শ্রমিক ( মূলত দাস ) হিসেবে ব্রাজিলে পাঠানো হতো। পশ্চিম আফ্রিকা হতে ব্রাজিলে যাওয়ার পথে পর্তুগিজরা সাও টোম & প্রিন্সিপে অঞ্চলটিকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতো।
বিশাল আয়তনের দেশ ব্রাজিলে চিনির উৎপাদন বহুগুণে বেড়ে যায় আফ্রিকার তুলনায়। এতে করে পর্তুগিজ ব্যাবসায়ীদের দরকার হয়ে উঠে অনেক অনেক শ্রমিক। এত শ্রমিক সাপ্লাই দেওয়া সম্ভবপর ছিলো না ছোট দ্বীপ সাও টোম & প্রিন্সিপের পক্ষে। আর তাই পর্তুগিজরা তখন আফ্রিকার আরো দক্ষিণের লুন্ডা এবং বেনগুয়েলা অঞ্চলের দিকে দাস খোঁজায় নেমে পড়ে।
আফ্রিকান অঞ্চলগুলোতে যুদ্ধ ছিলো নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। আর এতে করে জয়ী দেশগুলোর হাতে পড়ে থাকতো অসংখ্য যুদ্ধবন্দী রূপী দাসেরা। পর্তুগিজরা উন্নত মানের অস্ত্র, কাপড় এবং অন্যান্য দামী ইউরোপীয় পণ্যের বিনিময়ে লুন্ডা এবং কঙ্গো অঞ্চলের রাজাদের থেকে দাস কিনার বন্দোবস্ত করে। আফ্রিকান রাজারা খুব আনন্দের সহিতই পর্তুগিজদের সাথে অস্ত্র কিনা এবং দাস বেঁচার চুক্তি করতো। কারণ পর্তুগিজদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ দেশগুলো উন্নত অস্ত্রের মাধ্যমে অন্যান্য আফ্রিকান রাজ্যের উপর আধিপত্য বিস্তার করতে সক্ষম হতো।
পশ্চিম আফ্রকিার উপকূলে পর্তুগিজদের এই স্বর্গরাজ্যে ১৬৪১ সালে এসে হঠাৎ করে ভাগ বসায় ডাচরা। পর্তুগিজদের হাত থেকে ডাচরা কেড়ে নেয় এঙ্গোলা ( এটি পশ্চিম আফ্রিকায় প্রথমদিককার পর্তুগিজ কলোনি )। ১৬৪৮ সালে অবশ্য এঙ্গোলাকে আবার উদ্ধার করে পর্তুগিজরা। এরপর থেকে এঙ্গোলায় সবসময় পর্তুগিজ আধিপত্য বজায় ছিলো। উনবিংশ শতাব্দীতে দাস ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর পশ্চিম আফ্রিকায় বিদ্যমান একমাত্র কলোনি ছিলো এঙ্গোলা।
পর্তুগিজদের কারণে পশ্চিম আফ্রিকায় কিরূপ পরিবর্তন সাধিত হয়?
→ পর্তুগিজরা পশ্চিম আফ্রিকাজুড়ে নতুন নতুন পণ্যের উৎপাদন শুরু করে। ভুট্টা, চিনি, তামাকের মতো পণ্যগুলো পর্তুগিজদের হাত ধরে পশ্চিম আফ্রিকায় উৎপাদনে আসে।
এঙ্গোলাতে উনবিংশ শতাব্দীতে এসে কফি উৎপাদন শুরু করে পর্তুগিজরা। বর্তমান দিনে এসেও এঙ্গোলার সবচেয়ে বেশি রপ্তানিকারী পণ্যটি হলো কফি।
→ উন্নতমানের অস্ত্র সর্বপ্রথম পশ্চিম আফ্রিকায় বিক্রি করে পর্তুগিজরা। পর্তুগিজদের সাথে মিত্রতা স্থাপনকারী আফ্রিকান রাজারা উন্নতমানের পর্তুগিজ অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে পাশ্ববর্তী অঞ্চল জুড়ে আধিপত্য কায়েম করে রাখতো।
→ সবসময় পর্যাপ্ত পরিমাণ দাসের সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পর্তুগিজরা আফ্রিকান রাজাদের মধ্যে কৌশলে নিয়মিত যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিতো। এতে করে পশ্চিম আফ্রিকান অঞ্চলটি সবসময় যুদ্ধ বিগ্রহের মধ্যে থাকতো এবং যুদ্ধশেষে বহু সাধারণ মানুষ যুদ্ধবন্দী থাকতো। যুদ্ধবন্দী হিসেবে আটক মিলিয়নের উপর আফ্রিকান যুবক দাস হিসেবে পর্তুগিজদের মাধ্যমে দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলে পাচার হতো।
→ এঙ্গোলা নামক পশ্চিম আফ্রিকান রাষ্ট্রটির রাষ্ট্রীয় এবং শহুরে মানুষের ভাষা হিসেবে আজো পর্তুগিজ ভাষা বিদ্যমান। যদিও দেশটির বেশিরভাগ লোক ( যারা গ্রামে থাকে) পর্তুগিজ ভাষা ব্যবহার না করে স্থানীয় ভাষা ব্যবহার করে।
→ আধুনিক এঙ্গোলা নামক রাষ্ট্রটির মোট জনসংখ্যার ৯০% এর অধিক হলো খ্রিস্টান, মূলত ক্যাথলিক খ্রিস্টান। আর এটি শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে দেশটিতে শতকের পর শতক ধরে পর্তুগিজ মিশনারীদের অব্যাহত কর্মের মাধ্যমে। দেশটির বাকি ১০% জনগণ স্থানীয় ঐতিহ্যের ধর্মসমূহ পালন করে থাকে।
পর্তুগিজরা প্রাথমিক অবস্থায় আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলে কলোনি স্থাপন করে। কিন্তু পশ্চিম উপকূলে কলোনি স্থাপন করেই তারা থামেনি। ধীরে ধীরে তারা আফ্রিকার সর্ব দক্ষিণ প্রান্ত " কেপ অফ গুড হোফ " আবিষ্কার করে।
এরপর আর পর্তুগিজদের পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। পর্তুগিজ রাজার সাম্রাজ্য ছড়িয়ে পড়ে পূর্ব আফ্রিকার বুকেও।
কুরবানি, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিধান। মুফতি শরীফ মোহাম্মদ সাঈদ
লন্ডনে সিম্পল রিজনের অফিস পরিদর্শন করলেন মুফতি সাইফুল ইসলাম
লিডসে শায়েখে বাঘা রহঃ-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
লন্ডনের সভায় আলেমরা বি এ এস বি কমপ্লেক্সকে সহযোগিতার আহবান জানালেন।
বইঃ বশীর আহমদ শায়খে বাঘা রহঃ
বার্মিংহামে শায়েখে বাঘা রহঃ জীবন ও কর্ম শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বায়রাক্তার টিবি২ দীপ্তিমান করছে তুরস্কের ভাগ্য
জার্মানিতে বছরে শতাধিক মসজিদে হামলা; উদ্বিগ্ন মুসলিমরা
বুজুর্গ উমেদ খাঁ। চট্টগ্রাম পুনরুদ্ধারের মহানায়ক!
ডুরান্ড লাইন! পাক - আফগান দ্বন্দ্বের রেড লাইন!
ত্রিপুরা ও বাংলার ঐতিহাসিক সম্পর্ক | পর্ব ২
ত্রিপুরার সাথে ইসলাম এবং বাংলাদেশের সহস্র বছরের যোগসূত্রের সন্ধানে!
পূর্ব আফ্রিকায় পর্তুগিজ উপনিবেশ স্থাপন, শোষণ ও ফলাফল
আফ্রিকার বুকে পর্তুগীজ কলোনি স্থাপনের ইতিহাস।
ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষের অবিচ্ছিন্ন জলপথ আবিষ্কার।
কুরবানি, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিধান। মুফতি শরীফ মোহাম্মদ সাঈদ
লন্ডনে সিম্পল রিজনের অফিস পরিদর্শন করলেন মুফতি সাইফুল ইসলাম
লিডসে শায়েখে বাঘা রহঃ-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
লন্ডনের সভায় আলেমরা বি এ এস বি কমপ্লেক্সকে সহযোগিতার আহবান জানালেন।
বইঃ বশীর আহমদ শায়খে বাঘা রহঃ
বার্মিংহামে শায়েখে বাঘা রহঃ জীবন ও কর্ম শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বায়রাক্তার টিবি২ দীপ্তিমান করছে তুরস্কের ভাগ্য
জার্মানিতে বছরে শতাধিক মসজিদে হামলা; উদ্বিগ্ন মুসলিমরা
বুজুর্গ উমেদ খাঁ। চট্টগ্রাম পুনরুদ্ধারের মহানায়ক!
ডুরান্ড লাইন! পাক - আফগান দ্বন্দ্বের রেড লাইন!
ত্রিপুরা ও বাংলার ঐতিহাসিক সম্পর্ক | পর্ব ২
ত্রিপুরার সাথে ইসলাম এবং বাংলাদেশের সহস্র বছরের যোগসূত্রের সন্ধানে!
পূর্ব আফ্রিকায় পর্তুগিজ উপনিবেশ স্থাপন, শোষণ ও ফলাফল
আফ্রিকার বুকে পর্তুগীজ কলোনি স্থাপনের ইতিহাস।
ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষের অবিচ্ছিন্ন জলপথ আবিষ্কার।