খালদুন আরেকটি উদৃতি টেনেছেনঃ “Adultery confuses pedigrees and destroys the species” অর্থাৎ ব্যভিচার বংশতালিকার মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে এবং প্রজাতিগুলিকে ধ্বংস করে দেয়। কিভাবে? কারন ব্যভিচারের মাধ্যমে আসা সন্তান পরিচয়হীন হয়। এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে পরিচয়হীন পশুর সমাজ তৈরি হবে। পিতা, আত্নীয় ও স্বজনহীন সমাজ তৈরী হবে। যা কোন সময় পশুর চেয়ে নিকৃষ্টতর হয়ে আবির্ভূত হবে। সামাজিক স্ট্রাকচারের পতন ঘটবে। যার পরিনতীতে একসময় মানবতা ধ্বংস হয়ে যাবে। এজন্যই, যে সমাজ অবাধ যৌনাচারের দিকে ডাকে তা মানবতার শত্রু। আমরা দেখি বর্তমান পাশ্চাত্য সেক্সয়াল সমাজের বাস্তবতা এটাই। এটা এমন এক সমাজ যা সভ্যতার ধ্বংসের দিকে মানুষকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সকল প্রকার মানবিক কনভেনশন ধ্বংস করে দিচ্ছে। আমরা পাশ্চাত্য সভ্যতায় মানবতা, মানবিকতা ধ্বংসের ট্রেস পাচ্ছি।
আলোচনাটি ইউটিউবে শুনুনঃ https://youtu.be/62WqXdXo7VY
অবাধ যৌনাচারের দিকে ডাক দেয়া পশ্চিমারা বিকৃতির চুড়ান্তে পৌছে গেছে। তারা এখন ক্যাম্পেইন করছে, সমকামিতার দিকে। সে পথে শুধুই ডাকছে না, বরং সমকামিতাকে গ্রহণ করতে মানুষকে বাধ্য করছে। এটা সরাসরি মানুষের বংশবৃদ্ধির পথে বাধা। এটা খুন। এটা মার্ডার। এটা ধ্বংস। সুতরাং নিঃসন্দেহে আমরা বলতে পারি বর্তমান পশ্চিমা সভ্যতা ও তাদের তাবেদার গুষ্টি, সেকুলাররা মানবতাকে ধ্বংসের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে।
যেভাবে ব্যভিচার মনুষ্য জাতিকে ধ্বংস করে দেয়, ঠিক তেমনি হত্যা ও অবিচার মানব জাতিকে ধ্বংস করে দেয়। ইবনে খালদুন উদ্ধৃতি টেনেছেনঃ injustice invites the destruction of civilization with the necessary consequence that the species will be destroyed." অন্যায় সভ্যতার ধবংস ডেকে আনে। ফলস্বরূপ মনুষ্য প্রজাতি ধবংস হয়ে যায়।" হ্যা অন্যায়, জুলুম, নিপীড়ন, অবিচার এসব মানবতাকে ধবংস করে দেয়। সাধারণ মানুষ যদি কাজ করতে না পারে, সুন্দরভাবে ব্যাবসা করতে না পারে, এই পরিবেশ না থাকে তাহলে সরকারি কোষাগারে রেভিনিউ আসবে না। একটি রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য শক্তিশালী সেনাবাহিনীর দরকার। আর সেনাবাহিনীর জন্য প্রথম দরকার শক্ত অর্থনৈতিক ব্যাকিং। মানুষ নিপীড়িত হলে ফলশ্রুতিতে অর্থনীতি খারাপ হবে, এবং আর্মির জন্য পর্যাপ্ত অর্থনৈতিক রিসোর্স আসবে না। এতে দেশ দুর্বল হবে। পতন হবে। এজন্য যে কোন নতুন সরকারের উচিত ক্ষমার পন্থা গ্রহণ করা। কোন ইসলামি দল ক্ষমতায় এলে, বা কিছুটা ক্ষমতা বা অথরিটি অর্জন করলে তাদের উচিত হবে প্রথমেই সকল মানুষকে গণহারে ক্ষমা করে দেয়া। দুনিয়ার সকল কাফেরদের মেরে ফেলা মুসলমানদের লক্ষ্য নয়। এটা সুন্নাহ পরিপন্থী। সবাইকে মেরে ফেললে কার উপর শাসন করবেন। তাই মানবতাকে হত্যা নয়, রক্ষা করাই মুসলমানদের মূল লক্ষ্য। যারা আল্লাহর এই দুনিয়ায় অন্যায় করে, তারা আল্লাহর সুন্নাহর বিরুদ্ধে কাজ করে। আল্লাহর ইচ্ছা কেয়ামত পর্যন্ত মানবজাতি দুনিয়া আবাদ করে যাবে। মুসলিম কাফের সবাই এখানে বসবাস করবে। মানুষকে মেরে ফেললে কে এই কাজ কে আঞ্জাম দেবে।
বর্তমান পাশ্চাত্য সভ্যতায় আমরা দেখছি একের পর এক হত্যা ও ধ্বংস। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, রিজিওনাল যুদ্ধ ও ওয়ার অন টেরর। এসবের মাধ্যমে মানুষের উপর অন্যায় ও জুলুম করা হয়েছে ও হচ্ছে। এর ফলাফল হবে পাশ্চাত্য সভ্যতার ধ্বংস। এটাই দুনিয়ার নিয়ম। যখনই কোন সভ্যতা সীমা অতিক্রম করেছে, নতুন সভ্যতার উত্থান ঘটেছে তখন। খালদুন এরিস্টটলের বক্তব্য এনেছেন। যেখানে তিনি বলেছেন: পৃথিবী একটি উদ্যানের মতো। যার বেড়া হিসেবে একটি রাজবংশ বা অথরিটি কাজ করে। রাজবংশ এমন একটি কর্তৃত্ব যার মাধ্যমে জীবনকে যথাযথ আচরণ দেওয়া হয়। শাসক দ্বারা পরিচালিত নীতি হলো উপযুক্ত আচরণ। শাসক সেনা সমর্থিত একটি প্রতিষ্ঠান। সৈন্যরা হলো সাহায্যকারী, যাদেরকে অর্থ দ্বারা রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। অর্থ হলো পুষ্টি বা শক্তি যা সাবজেক্ট থেকে সংগ্রহ করা হয়। সাবজেক্টকদেরকে ন্যায়বিচার দ্বারা সুরক্ষা দেয়া হয়। ন্যায়বিচার একটি পরিচিত জিনিস, এবং এর মাধ্যমে, বিশ্ব অটল থাকে। এখানে যে আটটি বিষয়ের কথা বলা হয়েছে, এগুলো হলো রাজনৈতিক প্রজ্ঞা। একটি অপরটির সাথে জড়িত। এর মধ্যে একটি হল, শাসকদের নিরাপত্তা বিধান। এটা নিরাপত্তাবাহিনী করে থাকে। তাদের কাজ জনগণকে নিরাপত্তা দেওয়া নয়। জনগনকে নিরাপত্তা দেয় শাসক। শাসক যদি জালেম হয়, তাহলে সে তার নিরাপত্তা বাহীনিকে ব্যবহার করে জুলুম করে। অনেকেই বিষয়টা আমলে না নেওয়ায় বুঝতে পারেন না, পুলিশ ও আর্মি কেন বারবার সরকারকেই ফেভার করে যায়। এটা ফেভার নয়। তাদেরকে তৈরিই করা হয়েছে এই কাজের জন্য। সুতরাং সেনাবাহিনীর কাছে দেশ বদলে দেওয়ার আশা করা বোকামী হবে। তাছাড়া কিছু ইসলামী দল ভাবেন যে সেনাবাহিনী শাসকের অবাধ্য হয়ে তাদেরকে সাহায্য করলেই তারা ইসলাম কায়েম করতে পারবেন। সেটাও মরিচিকা আশা, বাস্তবতা বিবর্জিত। সেনা-পুলিশ যদি সেই কাজ করে, তাহলে সেটা হবে শাসকের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা। একজন বা দুজন সদস্য সেটা করলেও পুরো বাহানির কাছে তারা বিশ্বাসঘাতক হিসেবে বিবেচিত হবেন।
শাসক যে বাহীনি পুষে এর জন্য সে অর্থ সংগ্রহ করে জনগণের কাছ থেকে। এরিস্টটলের মতে শাসক যদি জনগণের উপর জুলুম করে, চাদাবাজি করে তাহলে জনগণ ব্যবসা বা কাজ করতে ভয় পাবে। নিরাপদ মনে করবে না। এতে দেশ অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল হয়ে যাবে। কোষাগারে পর্যাপ্ত আয়কর জমা হবে না। ফলশ্রুতিতে শাসক তার নিরাপত্তা বাহীনিকে সময়মতো রেশন দিতে পারবেনা। সেনারা বিদ্রোহ করবে। বিশ্বাসঘাতক হবে। এই জন্যই তিনি বলেছেন, ন্যায়বিচারের মাধ্যমে বিশ্ব অটল থাকে। রাষ্ট্র অটল থাকে। কোন রাষ্ট্র যদি অন্যায় শুরু করে, মনে করবেন এর পতন অবশ্যম্ভাবী।
অনেক মুসলিম ঐতিহাসিক এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। যেমন কাযি আবু বকর তারতুসি, তার সিরাজ আল মুলুক বইয়ে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইবনে খালদুন নিজেই তা আলোচনা করেছেন। তবে তিনি এটাকে আরো উত্তরণ করেছেন। এটার সমস্যা, অনন্যতা নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই বিজ্ঞানে তিনি কিছু সংযুক্তি ও বিয়োগ করেছেন। তার মতে এটা তিনি করতে পেরেছেন আল্লাহর তাওফিকে ও শারিয়াহর পথনির্দেশ থেকে।
يهدي الله لنوره من يشاء
আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হেদায়েত করেন তার নূরের দিকে। (সূরা নূর(২৪)-৩৫)
এখানে এসে ইবনে খালদুন আমাদেরকে সংক্ষিপ্ত কিছু ধারণা দিয়েছেন তিনি এই বইয়ে কি আলোচনা করতে যাচ্ছেন। তিনি বলেন এই বইটিতে, আমরা সভ্যতার বিভিন্ন দিক নিয়ে পর্যালোচনা করবো। যা মানবজাতিকে তাদের সমাজবদ্ধতায় বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে থাকে। যেমন রাজকীয় কর্তৃত্ব, পেশা, বিজ্ঞান এবং কারুশিল্প ইত্যাদি। বিভিন্ন যুক্তির আলোকে তা পর্যালোচনা করা হবে, যা অভিজাত এবং সাধারণ মানুষের মধ্যকার চিন্তা ও জ্ঞানের বৈচিত্র্য, পার্থক্য এবং প্রকৃতি কি সেটা পরিস্কার করে দেবে। বিভ্রান্তি ও সন্দেহ দূর করবে। মানুষ তার কাছে থাকা বিশেষ কিছু গুণাবলীর দ্বারা অন্য প্রাণী থেকে পৃথক হয়ে থাকে। যেমনঃ (১) বিজ্ঞান এবং শিল্প যা চিন্তা করার ক্ষমতা থেকে আসে। যা মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে পৃথক করে। এবং এই চিন্তাভাবনা করার সক্ষমতার কারনেই সে সমস্ত প্রাণীর চেয়ে বেশি মর্যাদাবান হয়। (২) প্রভাব, প্রতিপত্তি, কর্তৃত্ব সংযমের প্রয়োজনীয়তা। যেহেতু সমস্ত প্রাণীর মধ্যে শুধুমাত্র মানুষই এসব ছাড়া অস্তিত্বমান থাকতে পারে না। (৩) জীবনযাপনের জন্য মানুষের চেষ্টা-প্রচেষ্টা। এবং বিভিন্ন উপায়ে জীবনের উপায়-উপকরণ অর্জনের ব্যাপারে তার উদ্বেগ। বেচে থাকার জন্য খাবারের যে প্রইয়োজনীয়তা সেটার জন্য তা হয়ে থাকে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লাই তার মধ্যে কামনা ও জীবিকা খুজার ইচ্ছা তৈরি করে দিয়েছেন। "He gave everything its natural characteristics, and then guided it."
ثنا الذي أغلى كل شيء خلقه، ثم قذي
‘আমাদের রব তিনি, যিনি প্রত্যেক বস্তুকে তার সৃষ্টি আকৃতি দান করেছেন, তারপর পথনির্দেশ করেছেন। (সূরা তোহা – ৫০) (৪) সভ্যতা। অর্থাৎ মানুষকে স্বাচ্ছন্দ্য, মানবিক প্রয়োজন ও একত্রে বসবাসের চাহিদার জন্য শহরগুলিতে এবং জনপদে একত্রে বসতি স্থাপন করতে হয়। কারন মানুষ প্রকৃতিগতভাবেই কো-অপারেটিভ। আর সভ্যতা দুই ধরনের হয়ে থাকে। মরুভূমি (বেদুইন) সভ্যতা। এসব সভ্যতা দেখা যায়, প্রত্যন্ত ও পল্লী অঞ্চলে, পাহাড় পর্বতে, বালুময় মরুভূমির প্রান্তে; অথবা sedentary (অলস) সভ্যতা। যা দেখা যায় শহর, গ্রাম, বা এমন সম্প্রদায়গুলিতে, যেগুলি প্রাচীরের মধ্যে নিজেদের আটকে রেখে এর সাহায্যে নিজেদের সুরক্ষা দিয়ে থাকে। এই ভিন্ন অবস্থা সভ্যতা ও মানুষের আচরণে ভিন্নতা নিয়ে আসে। এ নিয়ে ইবনে খালদুন ৬ টি অধ্যায়ের আলোকে এই বইয়ে আলোচনা করেছেন। ১) মানবসভ্যতা নিয়ে সাধারণ আলোচনা। ২) মরুভূমির সভ্যতা। ৩) রাজবংশ, খেলাফত এবং রাষ্ট্রীয় - যেমন সরকারি পদ-পদবী নিয়ে আলোচনা। ৪) sedentary বা আয়েশী সভ্যতা। শহর, নগর। ৫) শিল্প, জীবিকা নির্বাহের উপায়, পেশা এবং এর বিভিন্ন দিক। ৬) বিজ্ঞান ও এর জন্য অধ্যয়ন।
ইবনে খালদুন লিখেছেন, আমি প্রথমে মরুভূমির সভ্যতা নিয়ে আলোচনা করেছি, কারণ এটি অন্য সমস্ত কিছুর আগে আসে। পরবর্তী আলোচনায় যা স্পষ্ট হয়ে যাবে। একইকারনে শহর ও নগরের আলোচনার পূর্বে রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বের আলোচনা স্থান দিয়েছি। বিজ্ঞানের আলোচনার আগে জীবিকা নির্বাহের পদ্ধতিগুলি নিয়ে আলোচনা করেছি। কারণ জীবিকা নির্বাহ করা প্রয়োজনীয় এবং প্রাকৃতিক। অন্যদিকে বিজ্ঞানের অধ্যয়ন একটি বিলাসিতা বা স্বাচ্ছন্দ্যতা। আর প্রাকৃতিক যে কোনও কিছুই বিলাসিতার চেয়ে প্রাধান্য পায়। (চলবে...।)
কুরবানি, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিধান। মুফতি শরীফ মোহাম্মদ সাঈদ
লন্ডনে সিম্পল রিজনের অফিস পরিদর্শন করলেন মুফতি সাইফুল ইসলাম
লিডসে শায়েখে বাঘা রহঃ-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
লন্ডনের সভায় আলেমরা বি এ এস বি কমপ্লেক্সকে সহযোগিতার আহবান জানালেন।
বইঃ বশীর আহমদ শায়খে বাঘা রহঃ
বার্মিংহামে শায়েখে বাঘা রহঃ জীবন ও কর্ম শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বায়রাক্তার টিবি২ দীপ্তিমান করছে তুরস্কের ভাগ্য
জার্মানিতে বছরে শতাধিক মসজিদে হামলা; উদ্বিগ্ন মুসলিমরা
বুজুর্গ উমেদ খাঁ। চট্টগ্রাম পুনরুদ্ধারের মহানায়ক!
ডুরান্ড লাইন! পাক - আফগান দ্বন্দ্বের রেড লাইন!
ত্রিপুরা ও বাংলার ঐতিহাসিক সম্পর্ক | পর্ব ২
ত্রিপুরার সাথে ইসলাম এবং বাংলাদেশের সহস্র বছরের যোগসূত্রের সন্ধানে!
পূর্ব আফ্রিকায় পর্তুগিজ উপনিবেশ স্থাপন, শোষণ ও ফলাফল
আফ্রিকার বুকে পর্তুগীজ কলোনি স্থাপনের ইতিহাস।
ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষের অবিচ্ছিন্ন জলপথ আবিষ্কার।
কুরবানি, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বিধান। মুফতি শরীফ মোহাম্মদ সাঈদ
লন্ডনে সিম্পল রিজনের অফিস পরিদর্শন করলেন মুফতি সাইফুল ইসলাম
লিডসে শায়েখে বাঘা রহঃ-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
লন্ডনের সভায় আলেমরা বি এ এস বি কমপ্লেক্সকে সহযোগিতার আহবান জানালেন।
বইঃ বশীর আহমদ শায়খে বাঘা রহঃ
বার্মিংহামে শায়েখে বাঘা রহঃ জীবন ও কর্ম শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বায়রাক্তার টিবি২ দীপ্তিমান করছে তুরস্কের ভাগ্য
জার্মানিতে বছরে শতাধিক মসজিদে হামলা; উদ্বিগ্ন মুসলিমরা
বুজুর্গ উমেদ খাঁ। চট্টগ্রাম পুনরুদ্ধারের মহানায়ক!
ডুরান্ড লাইন! পাক - আফগান দ্বন্দ্বের রেড লাইন!
ত্রিপুরা ও বাংলার ঐতিহাসিক সম্পর্ক | পর্ব ২
ত্রিপুরার সাথে ইসলাম এবং বাংলাদেশের সহস্র বছরের যোগসূত্রের সন্ধানে!
পূর্ব আফ্রিকায় পর্তুগিজ উপনিবেশ স্থাপন, শোষণ ও ফলাফল
আফ্রিকার বুকে পর্তুগীজ কলোনি স্থাপনের ইতিহাস।
ইউরোপ থেকে ভারতবর্ষের অবিচ্ছিন্ন জলপথ আবিষ্কার।